গ্রীষ্মের তাপাদহে ওষ্টাগত প্রান।মানুষ থেকে প্রানীকূল সকলেই গরমে দিশেহারা।প্রচন্ড তাপাদহে শুকিয়ে যাচ্ছে পুকুর, নদ,নদীর পানি।চারিদিকে দেখা দিচ্ছে বিষুদ্ধ খাবার পানির তীব্র সংকট।
বন্ধ হয়ে গেছে অনেক বিশুদ্ধ খাবার পানির ফিল্টার।দূষিত পানি পান করে অসুস্থ হযে পড়ছে শিশু,বৃদ্ধরা।হাসপাতালগুলোতে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ডাইরিয়া রোগীর সংখ্যা।
বাগেরহাটের চিতলমারীতে গত এক সপ্তাহে ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছে একশতের মতো রোগী।সোমবার হাসপাতালে ভর্তি হয় ১৩জন রোগী তার মধ্যে নারী,শিশুর সংখ্যা বেশী।হাসপাতালের পর্যাপ্ত সিট সংখ্যার অভাবে রোগীদের মেঝেতে বসে চিকিৎসা সেবা নিতে হচ্ছে।
ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছে কুরালতলা গ্রামেন অমৃত বাড়ৈ,বাবুল বিশ্বাস,শিবপুরের আইয়ুব আলী বলেন দূষিত পানি পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ি।বাখরগঞ্জ বাজারে ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা লড়ারকুলের সবুর বলে এ পর্যন্ত সাত আট বার পাতলা পায়খানা হয়েছে। মা ফার্সেসী থেকে এন্টিবায়োটিক ও মের্ট্রিল ৫০০কিনতে দেখা গেছে।
চিতলমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মামুন হাসান বলেন,৫০ শর্য্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ডাইরিয়া ওয়ার্ডে সিট১০টি।
সিট কম হলেও আমরা চিকিৎসা সেবা ঠিকমতো দিচ্ছি।হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমান ঔষধ ও স্যালাইন মজুদ আছে।আজ পর্যন্ত এক সপ্তাহে ৯৭জন রোগী ভর্তি হয়েছে। ডাইরিয়ার কোন লক্ষ্মন দেখা দিলে দেরি না করে হাসপাতালে ভর্তি করবেন এবং চিকিৎসা নিবেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।